৫ আগস্টের পরে গণমাধ্যমগুলো রীতিমতো ডিগবাজি দিয়ে ফেসিবাদি রূপ থেকে জনগণের পক্ষে চলে যায়। এটা মূলত একটা কৌশল ছিল পিঠ বাছানোর। আমরাও চেয়েছিলাম গণমাধ্যম নিজেকে শুধরে নিক এবং জনগণের পক্ষে চলে আসুক। দায় ও দরদের কথা বলুক।
কিন্তু দিনে দিনে তারা নিজেদের পূর্বের রূপে ফিরে আসতে শুরু করেছে। শিশুদের khuনি, গণhoত্যাকারী হাসিনার পক্ষে কথা বলতেও বুক কাপছে না। মিথ্যা ও অপতথ্য প্রচার করে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, এবং এতে যে সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হচ্ছে সেদিকেও খেয়াল রাখছে না।
দেশের ইংরেজি গণমাধ্যমের কেবলা ডেইলি স্টার ইংরেজি অনুবাদে ভুল করবে এটা অন্তত বিশ্বাসযোগ্য না। তারা এটা সচেতনভাবেই অরাজকতা সৃষ্টির জন্যই মিথ্যা অনুবাদ করেছে।
এবং তারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ভারতের হাতে ট্রাম তুলে দিয়েছে এটা যে দ্রুত অনুবাদ করেছে, এবং অন্য কয়েকটি গণমাধ্যম সাথেসাথেই কপি-পেস্ট করে প্রচার করেছে এটার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে ওরা আবারও roক্তের হলি খেলতে চায়। শিশুদের khuনে ওদের মন কাপে না। ওরা শুধরাবে না। ওরা ফেসিবাদ ফেরার অপেক্ষায়।