সারাদেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইমেজ চূড়ান্ত ধ্বংসের মুখে।
গ্রাম থেকে শহর — মানুষ এখন প্রকাশ্যে আর্মিকে নিয়ে ক্ষোভ আর ঘৃণার ভাষা ব্যবহার করছে।
ঠিক এই মুহূর্তে উত্তরার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনাকে কেবল দুর্ঘটনা ভাবলে তা হবে নির্বুদ্ধিতা।

এটা কি "Narrative Redirection" ছিল?

এই দুর্ঘটনায়—

বিমানটি জনবহুল এলাকায়, ক্লাস চলাকালীন আছড়ে পড়ে।

পাইলট অদ্ভুতভাবে ঠিক সময়েই প্যারাসুটে লাফিয়ে পড়েন, যা "Emergency Ejection Protocol" অনুযায়ী অনেক বেশি 'precisely timed'।

বিমানের ধরন YAK-130, যা রাডার ও সেন্সর জ্যামিং সক্ষমতাসহ হালকা আক্রমণ ও ট্রেইনিং দুই ধরনের মিশনে ব্যবহৃত হয়।

ঘটনাটির সাথে সাথে:

সেনাবাহিনীর রেসকিউ দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়,

রিলস, ভিডিও, হিরোইজম শুরু হয়ে যায়,

এবং মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর “দক্ষতা ও মানবিকতা” ফুটিয়ে তোলার ঢেউ তৈরি হয়।

আমরা কী দেখছি?

এটা “Controlled Sacrifice” or “Manufactured Heroism”–এর একটি কৌশল হতে পারে।

এই সময় র‍্যাডার জ্যামিং ছিল কি না?
বিমানটিকে কি দূর থেকে রিমোটলি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল?
পাইলট ঠিক কোন মুহূর্তে eject করলেন এবং তা কার নির্দেশে?

আমরা দাবি জানাই:

একটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত হোক।
এই দুর্ঘটনার ব্ল্যাকবক্স জনসম্মুখে উন্মুক্ত করা হোক।
কোনো রাষ্ট্রযন্ত্রকে “হিরো বানানোর” ছুতোয়, জাতিকে আর বিভ্রান্ত করা যাবে না।

Don’t fall for the distraction narrative.
সত্যের মুখোমুখি হতেই হবে।

#EngineeredCrash
#ArmyNarrativeShift
#WeDemandTruth
#UttaraPlaneCrash
#BangladeshMilitaryPolitics
#NoMoreFalseHeroes
#InternationalInvestigationNow